যেভাবে ‘মিষ্টার ফিনিসার’ হয়ে উঠলেন নাসির!
সব মানুষেরই স্বপ্ন থাকে। সে হয়তো ডাক্তার হবে, ইঞ্জিনিয়ার হবে, কিংবা টিচার হবে। তবে ক্রিকেটার হবো এ কথাটা কয়জন ভাবতো? কয়জন ভাবতো বিশ্বের বুকে দেশের পতাকা উড়াবে?
হা ভেবেছেন এক কিশোর। উত্তরবঙ্গের এক জেলা শহরে এক কিশোর ছেলে। সে ছোটবেলাতেই স্বপ্ন দেখেছিলো খুব বড় ক্রিকেটার। পৃথিবী জুড়ে তার নাম হবে।
পূরণ হয়ে গেল সে ছেলেটির স্বপ্ন। সুযোগ পেয়ে গেলে আন্তজার্তিক অঙ্গনে ক্রিকেট খেলার। ২০১০ এশিয়ান গেমসে বাংলাদেশের হেয় প্রতিনিধিত্ত করেন সে ছেলেটি। আর ২০১১ সালে ১৪ আগস্ট জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একদিনর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ঘটলো বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের গুরুত্বপূর্ণ অলরাউন্ডার ‘মিষ্টার ফিনিসার’ খ্যাত নাসির হোসেনের।
ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্নটা নাসিরের সেই ছোটবেলা থেকেই। বড় হয়েছেন রংপুরের মতো শান্ত এক শহরে। সেখান থেকে ঢাকায় এসে তিনি আজ জাতীয় বীর, আকাশচুম্বী তার জনপ্রিয়তা। ব্যাপারটা তাকে মাঝে মাঝে অবাক করলেও তিনি এটা বিশ্বাস করেন।
এসব কিছু খুব সহজে আসেনি তার জীবনে। এর পেছনে আছে হাড়ভাঙা পরিশ্রম। অনেক ঘাম ঝরিয়ে, রক্ত ঝরিয়ে, অনেক ত্যাগ, অনেক ছাড়ই তাকে নিয়ে এসেছে এই পর্যায়ে। অনেক কষ্টের পুরস্কার তিনি পেয়েছেন হাতে হাতেই।
একেবারে শূন্য থেকে উঠে আসতে পরিশ্রমের পাশাপাশি ইচ্ছাশক্তিটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নাসিরের খেলা দেখলে মনে হয়, ক্রিকেট খেলাটা বোধ হয় খুবই সোজা। ভয় নেই, কোনো চাপ নেই, অবলীলায় এভাবে খেলে যাওয়া যায়!
নাসির হোসেন দেশের হয়ে এখন পর্যন্ত খেলেছেন ৯৭ ম্যাচ। যার মধ্যে ১৭টি টেস্ট, ৫৩টি ওয়ানডে ও ২৭টি টি-টোয়েন্টি।
২০১১ সালের ১৪ আগস্ট ওয়ানেড ক্রিকেটে অভিষেক হয় ১৯ বছরের নাসিরের। অভিষেক ওয়ানডেতে ব্যাট হাতে যখন নামছেন তখন ৫৮ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে বাংলাদেশ। সে থেকে এখন পর্যন্ত দেশেরে হয়ে খেলেছেন ৫৩টি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ।
৫৩ ম্যাচ খেলে নাসিরের সংগ্রহ ১,১৯০ রান। যার মধ্যে রয়েছে একটি শতক ও ৬টি অর্ধশতক। সর্বচ্চো স্কোর ১০০ রানে তার ব্যাটিং গড় ৩৪.০০। এছাড়াও বল হাতে নিয়েছেন ১৫ উইকেট। সেরা বোলিং ২৬/৩।
২১ অক্টোবর ২০১১ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিপক্ষে টেস্টে অভিষেকের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১৭টি টেস্টে খেলে একটি সেঞ্চুরী ও ছয়টি হাফ সেঞ্চুরীর মাধ্যমে করেছে ৯৭১ রান। ব্যাটিং গড় ৩৭.৩৪। বল হাতে নিয়েছে ৮টি উইকেট।
এছাড়াও নাসির হোসেন ২৭টি টি-টোয়েন্টি খেলে ৩৪৭ রান করতে সক্ষম হন। যার মধ্যে রয়েছে ২টি অর্ধশতক। টি-টোয়েন্টি নাসিরের শিকার ৪টি উইকেট।
হা ভেবেছেন এক কিশোর। উত্তরবঙ্গের এক জেলা শহরে এক কিশোর ছেলে। সে ছোটবেলাতেই স্বপ্ন দেখেছিলো খুব বড় ক্রিকেটার। পৃথিবী জুড়ে তার নাম হবে।
পূরণ হয়ে গেল সে ছেলেটির স্বপ্ন। সুযোগ পেয়ে গেলে আন্তজার্তিক অঙ্গনে ক্রিকেট খেলার। ২০১০ এশিয়ান গেমসে বাংলাদেশের হেয় প্রতিনিধিত্ত করেন সে ছেলেটি। আর ২০১১ সালে ১৪ আগস্ট জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একদিনর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ঘটলো বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের গুরুত্বপূর্ণ অলরাউন্ডার ‘মিষ্টার ফিনিসার’ খ্যাত নাসির হোসেনের।
ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্নটা নাসিরের সেই ছোটবেলা থেকেই। বড় হয়েছেন রংপুরের মতো শান্ত এক শহরে। সেখান থেকে ঢাকায় এসে তিনি আজ জাতীয় বীর, আকাশচুম্বী তার জনপ্রিয়তা। ব্যাপারটা তাকে মাঝে মাঝে অবাক করলেও তিনি এটা বিশ্বাস করেন।
এসব কিছু খুব সহজে আসেনি তার জীবনে। এর পেছনে আছে হাড়ভাঙা পরিশ্রম। অনেক ঘাম ঝরিয়ে, রক্ত ঝরিয়ে, অনেক ত্যাগ, অনেক ছাড়ই তাকে নিয়ে এসেছে এই পর্যায়ে। অনেক কষ্টের পুরস্কার তিনি পেয়েছেন হাতে হাতেই।
একেবারে শূন্য থেকে উঠে আসতে পরিশ্রমের পাশাপাশি ইচ্ছাশক্তিটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নাসিরের খেলা দেখলে মনে হয়, ক্রিকেট খেলাটা বোধ হয় খুবই সোজা। ভয় নেই, কোনো চাপ নেই, অবলীলায় এভাবে খেলে যাওয়া যায়!
নাসির হোসেন দেশের হয়ে এখন পর্যন্ত খেলেছেন ৯৭ ম্যাচ। যার মধ্যে ১৭টি টেস্ট, ৫৩টি ওয়ানডে ও ২৭টি টি-টোয়েন্টি।
২০১১ সালের ১৪ আগস্ট ওয়ানেড ক্রিকেটে অভিষেক হয় ১৯ বছরের নাসিরের। অভিষেক ওয়ানডেতে ব্যাট হাতে যখন নামছেন তখন ৫৮ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে বাংলাদেশ। সে থেকে এখন পর্যন্ত দেশেরে হয়ে খেলেছেন ৫৩টি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ।
৫৩ ম্যাচ খেলে নাসিরের সংগ্রহ ১,১৯০ রান। যার মধ্যে রয়েছে একটি শতক ও ৬টি অর্ধশতক। সর্বচ্চো স্কোর ১০০ রানে তার ব্যাটিং গড় ৩৪.০০। এছাড়াও বল হাতে নিয়েছেন ১৫ উইকেট। সেরা বোলিং ২৬/৩।
২১ অক্টোবর ২০১১ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিপক্ষে টেস্টে অভিষেকের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১৭টি টেস্টে খেলে একটি সেঞ্চুরী ও ছয়টি হাফ সেঞ্চুরীর মাধ্যমে করেছে ৯৭১ রান। ব্যাটিং গড় ৩৭.৩৪। বল হাতে নিয়েছে ৮টি উইকেট।
এছাড়াও নাসির হোসেন ২৭টি টি-টোয়েন্টি খেলে ৩৪৭ রান করতে সক্ষম হন। যার মধ্যে রয়েছে ২টি অর্ধশতক। টি-টোয়েন্টি নাসিরের শিকার ৪টি উইকেট।
সব
মানুষেরই স্বপ্ন থাকে। সে হয়তো ডাক্তার হবে, ইঞ্জিনিয়ার হবে, কিংবা টিচার
হবে। তবে ক্রিকেটার হবো এ কথাটা কয়জন ভাবতো? কয়জন ভাবতো বিশ্বের বুকে
দেশের পতাকা উড়াবে?
হা ভেবেছেন এক কিশোর। উত্তরবঙ্গের এক জেলা শহরে এক কিশোর ছেলে। সে ছোটবেলাতেই স্বপ্ন দেখেছিলো খুব বড় ক্রিকেটার। পৃথিবী জুড়ে তার নাম হবে।
পূরণ হয়ে গেল সে ছেলেটির স্বপ্ন। সুযোগ পেয়ে গেলে আন্তজার্তিক অঙ্গনে ক্রিকেট খেলার। ২০১০ এশিয়ান গেমসে বাংলাদেশের হেয় প্রতিনিধিত্ত করেন সে ছেলেটি। আর ২০১১ সালে ১৪ আগস্ট জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একদিনর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ঘটলো বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের গুরুত্বপূর্ণ অলরাউন্ডার ‘মিষ্টার ফিনিসার’ খ্যাত নাসির হোসেনের।
ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্নটা নাসিরের সেই ছোটবেলা থেকেই। বড় হয়েছেন রংপুরের মতো শান্ত এক শহরে। সেখান থেকে ঢাকায় এসে তিনি আজ জাতীয় বীর, আকাশচুম্বী তার জনপ্রিয়তা। ব্যাপারটা তাকে মাঝে মাঝে অবাক করলেও তিনি এটা বিশ্বাস করেন।
এসব কিছু খুব সহজে আসেনি তার জীবনে। এর পেছনে আছে হাড়ভাঙা পরিশ্রম। অনেক ঘাম ঝরিয়ে, রক্ত ঝরিয়ে, অনেক ত্যাগ, অনেক ছাড়ই তাকে নিয়ে এসেছে এই পর্যায়ে। অনেক কষ্টের পুরস্কার তিনি পেয়েছেন হাতে হাতেই।
একেবারে শূন্য থেকে উঠে আসতে পরিশ্রমের পাশাপাশি ইচ্ছাশক্তিটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নাসিরের খেলা দেখলে মনে হয়, ক্রিকেট খেলাটা বোধ হয় খুবই সোজা। ভয় নেই, কোনো চাপ নেই, অবলীলায় এভাবে খেলে যাওয়া যায়!
নাসির হোসেন দেশের হয়ে এখন পর্যন্ত খেলেছেন ৯৭ ম্যাচ। যার মধ্যে ১৭টি টেস্ট, ৫৩টি ওয়ানডে ও ২৭টি টি-টোয়েন্টি।
২০১১ সালের ১৪ আগস্ট ওয়ানেড ক্রিকেটে অভিষেক হয় ১৯ বছরের নাসিরের। অভিষেক ওয়ানডেতে ব্যাট হাতে যখন নামছেন তখন ৫৮ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে বাংলাদেশ। সে থেকে এখন পর্যন্ত দেশেরে হয়ে খেলেছেন ৫৩টি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ।
৫৩ ম্যাচ খেলে নাসিরের সংগ্রহ ১,১৯০ রান। যার মধ্যে রয়েছে একটি শতক ও ৬টি অর্ধশতক। সর্বচ্চো স্কোর ১০০ রানে তার ব্যাটিং গড় ৩৪.০০। এছাড়াও বল হাতে নিয়েছেন ১৫ উইকেট। সেরা বোলিং ২৬/৩।
২১ অক্টোবর ২০১১ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিপক্ষে টেস্টে অভিষেকের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১৭টি টেস্টে খেলে একটি সেঞ্চুরী ও ছয়টি হাফ সেঞ্চুরীর মাধ্যমে করেছে ৯৭১ রান। ব্যাটিং গড় ৩৭.৩৪। বল হাতে নিয়েছে ৮টি উইকেট।
এছাড়াও নাসির হোসেন ২৭টি টি-টোয়েন্টি খেলে ৩৪৭ রান করতে সক্ষম হন। যার মধ্যে রয়েছে ২টি অর্ধশতক। টি-টোয়েন্টি নাসিরের শিকার ৪টি উইকেট। - See more at: http://primenewsbd.com/index.php?page=details&nc=13&news_id=90789#sthash.WYusilxo.dpuf
হা ভেবেছেন এক কিশোর। উত্তরবঙ্গের এক জেলা শহরে এক কিশোর ছেলে। সে ছোটবেলাতেই স্বপ্ন দেখেছিলো খুব বড় ক্রিকেটার। পৃথিবী জুড়ে তার নাম হবে।
পূরণ হয়ে গেল সে ছেলেটির স্বপ্ন। সুযোগ পেয়ে গেলে আন্তজার্তিক অঙ্গনে ক্রিকেট খেলার। ২০১০ এশিয়ান গেমসে বাংলাদেশের হেয় প্রতিনিধিত্ত করেন সে ছেলেটি। আর ২০১১ সালে ১৪ আগস্ট জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একদিনর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ঘটলো বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের গুরুত্বপূর্ণ অলরাউন্ডার ‘মিষ্টার ফিনিসার’ খ্যাত নাসির হোসেনের।
ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্নটা নাসিরের সেই ছোটবেলা থেকেই। বড় হয়েছেন রংপুরের মতো শান্ত এক শহরে। সেখান থেকে ঢাকায় এসে তিনি আজ জাতীয় বীর, আকাশচুম্বী তার জনপ্রিয়তা। ব্যাপারটা তাকে মাঝে মাঝে অবাক করলেও তিনি এটা বিশ্বাস করেন।
এসব কিছু খুব সহজে আসেনি তার জীবনে। এর পেছনে আছে হাড়ভাঙা পরিশ্রম। অনেক ঘাম ঝরিয়ে, রক্ত ঝরিয়ে, অনেক ত্যাগ, অনেক ছাড়ই তাকে নিয়ে এসেছে এই পর্যায়ে। অনেক কষ্টের পুরস্কার তিনি পেয়েছেন হাতে হাতেই।
একেবারে শূন্য থেকে উঠে আসতে পরিশ্রমের পাশাপাশি ইচ্ছাশক্তিটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নাসিরের খেলা দেখলে মনে হয়, ক্রিকেট খেলাটা বোধ হয় খুবই সোজা। ভয় নেই, কোনো চাপ নেই, অবলীলায় এভাবে খেলে যাওয়া যায়!
নাসির হোসেন দেশের হয়ে এখন পর্যন্ত খেলেছেন ৯৭ ম্যাচ। যার মধ্যে ১৭টি টেস্ট, ৫৩টি ওয়ানডে ও ২৭টি টি-টোয়েন্টি।
২০১১ সালের ১৪ আগস্ট ওয়ানেড ক্রিকেটে অভিষেক হয় ১৯ বছরের নাসিরের। অভিষেক ওয়ানডেতে ব্যাট হাতে যখন নামছেন তখন ৫৮ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে বাংলাদেশ। সে থেকে এখন পর্যন্ত দেশেরে হয়ে খেলেছেন ৫৩টি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ।
৫৩ ম্যাচ খেলে নাসিরের সংগ্রহ ১,১৯০ রান। যার মধ্যে রয়েছে একটি শতক ও ৬টি অর্ধশতক। সর্বচ্চো স্কোর ১০০ রানে তার ব্যাটিং গড় ৩৪.০০। এছাড়াও বল হাতে নিয়েছেন ১৫ উইকেট। সেরা বোলিং ২৬/৩।
২১ অক্টোবর ২০১১ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিপক্ষে টেস্টে অভিষেকের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১৭টি টেস্টে খেলে একটি সেঞ্চুরী ও ছয়টি হাফ সেঞ্চুরীর মাধ্যমে করেছে ৯৭১ রান। ব্যাটিং গড় ৩৭.৩৪। বল হাতে নিয়েছে ৮টি উইকেট।
এছাড়াও নাসির হোসেন ২৭টি টি-টোয়েন্টি খেলে ৩৪৭ রান করতে সক্ষম হন। যার মধ্যে রয়েছে ২টি অর্ধশতক। টি-টোয়েন্টি নাসিরের শিকার ৪টি উইকেট। - See more at: http://primenewsbd.com/index.php?page=details&nc=13&news_id=90789#sthash.WYusilxo.dpuf
সব
মানুষেরই স্বপ্ন থাকে। সে হয়তো ডাক্তার হবে, ইঞ্জিনিয়ার হবে, কিংবা টিচার
হবে। তবে ক্রিকেটার হবো এ কথাটা কয়জন ভাবতো? কয়জন ভাবতো বিশ্বের বুকে
দেশের পতাকা উড়াবে?
হা ভেবেছেন এক কিশোর। উত্তরবঙ্গের এক জেলা শহরে এক কিশোর ছেলে। সে ছোটবেলাতেই স্বপ্ন দেখেছিলো খুব বড় ক্রিকেটার। পৃথিবী জুড়ে তার নাম হবে।
পূরণ হয়ে গেল সে ছেলেটির স্বপ্ন। সুযোগ পেয়ে গেলে আন্তজার্তিক অঙ্গনে ক্রিকেট খেলার। ২০১০ এশিয়ান গেমসে বাংলাদেশের হেয় প্রতিনিধিত্ত করেন সে ছেলেটি। আর ২০১১ সালে ১৪ আগস্ট জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একদিনর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ঘটলো বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের গুরুত্বপূর্ণ অলরাউন্ডার ‘মিষ্টার ফিনিসার’ খ্যাত নাসির হোসেনের।
ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্নটা নাসিরের সেই ছোটবেলা থেকেই। বড় হয়েছেন রংপুরের মতো শান্ত এক শহরে। সেখান থেকে ঢাকায় এসে তিনি আজ জাতীয় বীর, আকাশচুম্বী তার জনপ্রিয়তা। ব্যাপারটা তাকে মাঝে মাঝে অবাক করলেও তিনি এটা বিশ্বাস করেন।
এসব কিছু খুব সহজে আসেনি তার জীবনে। এর পেছনে আছে হাড়ভাঙা পরিশ্রম। অনেক ঘাম ঝরিয়ে, রক্ত ঝরিয়ে, অনেক ত্যাগ, অনেক ছাড়ই তাকে নিয়ে এসেছে এই পর্যায়ে। অনেক কষ্টের পুরস্কার তিনি পেয়েছেন হাতে হাতেই।
একেবারে শূন্য থেকে উঠে আসতে পরিশ্রমের পাশাপাশি ইচ্ছাশক্তিটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নাসিরের খেলা দেখলে মনে হয়, ক্রিকেট খেলাটা বোধ হয় খুবই সোজা। ভয় নেই, কোনো চাপ নেই, অবলীলায় এভাবে খেলে যাওয়া যায়!
নাসির হোসেন দেশের হয়ে এখন পর্যন্ত খেলেছেন ৯৭ ম্যাচ। যার মধ্যে ১৭টি টেস্ট, ৫৩টি ওয়ানডে ও ২৭টি টি-টোয়েন্টি।
২০১১ সালের ১৪ আগস্ট ওয়ানেড ক্রিকেটে অভিষেক হয় ১৯ বছরের নাসিরের। অভিষেক ওয়ানডেতে ব্যাট হাতে যখন নামছেন তখন ৫৮ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে বাংলাদেশ। সে থেকে এখন পর্যন্ত দেশেরে হয়ে খেলেছেন ৫৩টি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ।
৫৩ ম্যাচ খেলে নাসিরের সংগ্রহ ১,১৯০ রান। যার মধ্যে রয়েছে একটি শতক ও ৬টি অর্ধশতক। সর্বচ্চো স্কোর ১০০ রানে তার ব্যাটিং গড় ৩৪.০০। এছাড়াও বল হাতে নিয়েছেন ১৫ উইকেট। সেরা বোলিং ২৬/৩।
২১ অক্টোবর ২০১১ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিপক্ষে টেস্টে অভিষেকের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১৭টি টেস্টে খেলে একটি সেঞ্চুরী ও ছয়টি হাফ সেঞ্চুরীর মাধ্যমে করেছে ৯৭১ রান। ব্যাটিং গড় ৩৭.৩৪। বল হাতে নিয়েছে ৮টি উইকেট।
এছাড়াও নাসির হোসেন ২৭টি টি-টোয়েন্টি খেলে ৩৪৭ রান করতে সক্ষম হন। যার মধ্যে রয়েছে ২টি অর্ধশতক। টি-টোয়েন্টি নাসিরের শিকার ৪টি উইকেট। - See more at: http://primenewsbd.com/index.php?page=details&nc=13&news_id=90789#sthash.WYusilxo.dpuf
হা ভেবেছেন এক কিশোর। উত্তরবঙ্গের এক জেলা শহরে এক কিশোর ছেলে। সে ছোটবেলাতেই স্বপ্ন দেখেছিলো খুব বড় ক্রিকেটার। পৃথিবী জুড়ে তার নাম হবে।
পূরণ হয়ে গেল সে ছেলেটির স্বপ্ন। সুযোগ পেয়ে গেলে আন্তজার্তিক অঙ্গনে ক্রিকেট খেলার। ২০১০ এশিয়ান গেমসে বাংলাদেশের হেয় প্রতিনিধিত্ত করেন সে ছেলেটি। আর ২০১১ সালে ১৪ আগস্ট জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একদিনর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ঘটলো বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের গুরুত্বপূর্ণ অলরাউন্ডার ‘মিষ্টার ফিনিসার’ খ্যাত নাসির হোসেনের।
ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্নটা নাসিরের সেই ছোটবেলা থেকেই। বড় হয়েছেন রংপুরের মতো শান্ত এক শহরে। সেখান থেকে ঢাকায় এসে তিনি আজ জাতীয় বীর, আকাশচুম্বী তার জনপ্রিয়তা। ব্যাপারটা তাকে মাঝে মাঝে অবাক করলেও তিনি এটা বিশ্বাস করেন।
এসব কিছু খুব সহজে আসেনি তার জীবনে। এর পেছনে আছে হাড়ভাঙা পরিশ্রম। অনেক ঘাম ঝরিয়ে, রক্ত ঝরিয়ে, অনেক ত্যাগ, অনেক ছাড়ই তাকে নিয়ে এসেছে এই পর্যায়ে। অনেক কষ্টের পুরস্কার তিনি পেয়েছেন হাতে হাতেই।
একেবারে শূন্য থেকে উঠে আসতে পরিশ্রমের পাশাপাশি ইচ্ছাশক্তিটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নাসিরের খেলা দেখলে মনে হয়, ক্রিকেট খেলাটা বোধ হয় খুবই সোজা। ভয় নেই, কোনো চাপ নেই, অবলীলায় এভাবে খেলে যাওয়া যায়!
নাসির হোসেন দেশের হয়ে এখন পর্যন্ত খেলেছেন ৯৭ ম্যাচ। যার মধ্যে ১৭টি টেস্ট, ৫৩টি ওয়ানডে ও ২৭টি টি-টোয়েন্টি।
২০১১ সালের ১৪ আগস্ট ওয়ানেড ক্রিকেটে অভিষেক হয় ১৯ বছরের নাসিরের। অভিষেক ওয়ানডেতে ব্যাট হাতে যখন নামছেন তখন ৫৮ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে বাংলাদেশ। সে থেকে এখন পর্যন্ত দেশেরে হয়ে খেলেছেন ৫৩টি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ।
৫৩ ম্যাচ খেলে নাসিরের সংগ্রহ ১,১৯০ রান। যার মধ্যে রয়েছে একটি শতক ও ৬টি অর্ধশতক। সর্বচ্চো স্কোর ১০০ রানে তার ব্যাটিং গড় ৩৪.০০। এছাড়াও বল হাতে নিয়েছেন ১৫ উইকেট। সেরা বোলিং ২৬/৩।
২১ অক্টোবর ২০১১ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিপক্ষে টেস্টে অভিষেকের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১৭টি টেস্টে খেলে একটি সেঞ্চুরী ও ছয়টি হাফ সেঞ্চুরীর মাধ্যমে করেছে ৯৭১ রান। ব্যাটিং গড় ৩৭.৩৪। বল হাতে নিয়েছে ৮টি উইকেট।
এছাড়াও নাসির হোসেন ২৭টি টি-টোয়েন্টি খেলে ৩৪৭ রান করতে সক্ষম হন। যার মধ্যে রয়েছে ২টি অর্ধশতক। টি-টোয়েন্টি নাসিরের শিকার ৪টি উইকেট। - See more at: http://primenewsbd.com/index.php?page=details&nc=13&news_id=90789#sthash.WYusilxo.dpuf
0 মন্তব্য(গুলি)
Write Down Your Responses